‘‘ডেঙ্গু বা এডিস মশার উৎপপ্তিস্থল স্থল হচ্ছে পুরাতন টায়ার কিংবা অন্য কোনো প্লাস্টিক বস্তুতে জমে থাকা পানি, সেঁতসেঁতে পরিবেশ ও ময়লা আবর্জনা যেখানে সেখানে ফেলে নোংরা পরিবেশ সৃষ্টি করা। আমরা সবাই একটু সচেতন হলেই ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাওয়া সহজ, ডেঙ্গু ও এডিস মশার লাভা পাওয়া গেছে দক্ষিণ সুরমার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকার ভেতরে পুরাতন টায়ার থেকে, যদিও সিলেট সিটি কর্পোরেশন তড়িৎ এসব স্থানে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে, তাতে চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই’’ শনিবার সকালে ২৬ নং ওয়ার্ডের কদমতলীস্থ সবুর ম্যানশনে পুরাতন টায়ার ও ভলগানাইজিং সমিতির কার্যালয়ে টায়ার ব্যবসায়ীদের নিয়ে দেশব্যাপী মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা পালন উপলক্ষ্যে সচেতনতামূলক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী। সভায় তিনি আরো বলেন, ডেঙ্গু মশক কিংবা ডেঙ্গু প্রতিরোধে টায়ার ব্যবসায়ীদের আরো সচেতন হতে হবে। যত্রতত্র টায়ার ফেলে দেওয়া থেকে সাবধানতা অবলম্ভন করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোথাও পুরাতন টায়ার পড়ে আছে কিনা, এসব টায়ারে ডেঙ্গু বা এডিস মশা অতিসহজে বাসা বেধেঁ ফেলে। পুরাতন টায়ার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আওলাদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও জাকির হোসেনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন, সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র(১) ও ২৬ নং ওয়ার্ডের ২ বারের নির্বাচিত কাউন্সিলর রোটারিয়ান তৌফিক বকস্ লিপন, সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, টায়ার ব্যবসায়ী মো. কাওসার আহমদ, রিপন মিয়া, রুকন আহমদ, কয়েস আহমদ, কালাম আহমদ, জামাল আহমদ, ২৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ের সুলতান আহমদসহ অনেকেই। সভা শেষে ২৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে মশক নিধনের জন্য মশার ঔষধ স্প্রে করেন বিধায়ক রায় চৌধুরী । প্রেস-বিজ্ঞপ্তি।