• ২৮শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

কুমারগাঁওয়ে শিক্ষার্থীকে মারধরকালে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

sylhetsurma.com
প্রকাশিত জুলাই ১৩, ২০১৭

সিলেট সুরমা ডেস্ক : সিলেট নগরীর উপকেণ্ঠ কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এক শিক্ষার্থীকে মরধরকালে ৭ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। দুপুরে তাদের আটক করা হয় বলে জানান জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে এক তরুণকে মারধর করতে থাকে আরো ৭ তরুণ। এসময় স্থানীয়রা মধরকারী ৭ তরুণকে আটক করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ তাদের থানায় নিয়ে আসে।   মাররের শিকার হওয়া তরুণের নাম জানা যায়নি। তিনি এমসি কলেজের শিক্ষার্থী ও কলেজের ছাত্রাবাসে থাকতেন বলে জানিয়েছে একটি সূত্র।এর আগে সকালে এমসি কলেজ হোস্টেল ভাংচুর করে ছাত্রলীগের একটি অংশ। এই ঘটনার জেরে কুমারগাওয়ে মরধরের ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।আটকৃকতরা হচ্ছেন সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার জাওয়ার আবদুল মান্নানের ছেলে কাউসার, তাহিরপুর উপজেলঅর রতনশ্রী গ্রামের মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে শাওন, সুনামগঞ্জ সদরের অচিন্তপুর এলাকার ইলিয়াস মিয়ার ছেলে রাফিজুল ইসলাম, জগন্নাথপুর উপজেলার কাজীপুর গ্রামের অরবিন্দ চৌধুরীর ছেলে নিউটন চৌধুরী, তাহিরপুর উপজেলার কালিজুড়ি রামনগর এলাকার আব্দুল হাসিমের ছেলে সোহাগ মিয়া, দিরাই উপজেলার কাউয়াজুড়ি গ্রামের আকিল আলীর ছেলে সুমন এবং মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার উত্তরভাগ গ্রামের সুভাষ আচার্য্যের ছেলে সৌরভ আচার্য্য। তারা সবাই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানা গেছে।বৃহস্পতিবার ভোরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় এমসি কলেজ হোস্টেলে ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়। ছাত্রলীগ নেতা টিটু চৌধুরী এবং ডায়মন্ডের নেতৃত্বে এ হামলা ভাঙচুর চালানো হয়েছে বলে জানাগেছে।   ভাংচুরের পর অনির্দিষ্টকালের জন্য ছাত্রবাস বন্ধ ঘোষণা করে কলেজ কর্তৃপক্ষ।