স্টাফ রিপোর্টার : সিলেটের জৈন্তাপুরে পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্রীর কোলে শিশুর জন্ম। পালানোর প্রক্কালে নরপুশকে আটক করলেন ইউপি চেয়ারম্যান। এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়- গত ১৭ অক্টোবর সোমবার জৈন্তাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাসে আসে পঞ্চম শ্রেণি আসে হত দরিদ্র পিতার রিক্সা চালক পিতার কন্যা ছন্দ নাম (টুনটুনি)। হটাৎ করে প্রস্রব ব্যাথা উঠেলে প্রধান শিক্ষিকা গ্যাষ্টিকের ব্যাথা মনে করে থাকে জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেন। হাসপাতালে পৌছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান গ্যাষ্টিকের ব্যাথা নয় প্রস্রবের ব্যাথা। হাসপাতালেই শিশুর কোলে শিশুর জন্ম হয়। এঘটনার সংবাদ মেয়ের পরিবার কে জানানো হলে তারা এসে মান সম্মানের কথা চিন্তা করে গোপনে টুনটুনি ও তার নবজাতকে নিয়ে যান বাড়ীতে। পরে বিষয়টি রাজীকে জানালে সে বিভিন্ন ভাবে হুমকীদেয়। তার কথা বললে মেয়েকে মেরে ফেলার হুমকীও দেয়। নিজের আত্মসম্মান বাঁচাতে রিক্সা চালক পিতা অসহায় হয়ে পড়েন। কি করবেন ভেবে উঠতে পারছেন না। এদিকে গতকাল ১৮ আক্টোবর সহপাটিদের মাধ্যেমে টুনটুনির বাচ্ছা প্রস্রবের বিষয়টি এলাকায় চাউর হয়ে উঠে শিশুর কোলে শিশুর জন্ম। তখনই বিষয়টি স্থানীয় সংবাদকর্মীর নজরে আসে।
এদিকে সংবাদকর্মীগন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হয়ে বিষয়টি ইউপি চেয়ারম্যনকে অবহিত করা হঢ। চেয়ারম্যান মঞ্জুর এলাহী সম্রাট তাৎক্ষনিক ভাবে ধর্ষক উপজেলার গৌরীশংকর গ্রামের মৃত আব্দুল হান্নানের ছেলে রাজিব আহমদ রাজিব (১৮) আটকের করে তার কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায় সে ঘটনার কথা স্বীকার করে। রাজিব জানায় প্রায় সময় সে সুযোগ বুঝে যৌণ উত্তেযক ট্যাবলেট (জেমসন্স) সেবন করে ধর্ষন করত। তার পকেটে ২পাতা যৌণ উত্তোজক ট্যাবলেট পাওয়া যায়।
এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুর এলাহী সম্রাট প্রতিবেদককে জানান- আপনাদের সহযোদ্ধাদের মাধ্যমে সংবাদটি আমার কাছে আসে। আমি বিষয়টি জানতে পেরে তাৎক্ষনীক ভাবে আমার পরিষদের সদস্য ইয়াহিয়া, হুমায়ুন কবির খাঁন, আব্দুল হালিম এবং মনসুর মিয়ার সহ পরিষদের দফাদার পাটিয়ে রাজিবকে আটক করি।
জিজ্ঞাসাবাদে সে ঘটনার কথা স্বীকার করেছে। বর্তমানে পুলিশের হাতে থাকে তুলে দেওয়া হবে।