শনিবার বেলা ১২ টায় সিলেট নগরীর ধোপাদীঘির দক্ষিণ পাড়ে অবস্থিত হোটেল মেট্রোতে সিলেট জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মখলিছুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব রফিকুল হক, মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, আব্দুল হান্নান, মতিলাল মোহন্ত, তোতা মিয়া, কুটি মিয়া, কুতুব আলী, রমজান আলী, ফরমান আলী, ধীরেন্দ্র দেবণাথ, মশাইদ আলী, আব্দুস মছব্বির, মিহির আলী, ইছরাইল মিয়া, গুলজার খান, মানিক মিয়া। সভায় উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিক মিয়া, ওয়াহিদুজ্জ্বামান, আব্দুল কাদির,কলমন্দর আলী,আমির আলী, মছদ্দর আলী, রবীন্দ্র কুমার সুত্রধর, মকসুদ আলী, গৌছ মিয়া, সুরমান আলী, বাবুল মিয়া, এলাইছ মিয়া, শহীদ উদ্দিন, বক্তারা বলেন,বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব রফিকুল হক ও আক্তারুজ্জ্বামান’র বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হিংসাক্তক মনোভাব নিয়ে মন্ত্রী বরাবর কাল্পনিক অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। দুদকের মামলায় অভিযুক্ত আসামী সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েলকে রহস্যজনকভাবে গ্রেফতার না করায় তীর্ব নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান সভায় উপস্থিত থাকা মুক্তিযোদ্ধারা। সভায় সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েলের বিরুদ্ধে বিদ্যমান থাকা মামলা পরিচালনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্য সমন্নয় রাখার জন্য ১১ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা হলেন, মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, হাজী মখলিছুর রহমান, মতিলাল মোহন্ত, ওয়াছিব উল্লাহ, , শফিক মিয়া, নূর হোসেন, তোতা মিয়া, মছদ্দর আলী, আব্দুল হান্নান,নুরুল ইসলাম,সুয়েব আহমদ। সভায় বক্তারা আরো বলেন,কথিত কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল কর্তৃক প্রকাশিত রণাঙ্গণ-৭১ নামীয় বইটির ৭১ ও ৬৬ পৃষ্ঠায় যা প্রকাশিত হয়েছে তাতে সিলেটের স্বনামধন্য ব্যক্তিগণকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্নসহ সিলেটের মুক্তিযোদ্ধাদের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করা হয়েছে। বক্তারা এ ধরণের ঘৃণ্য প্রকাশনা ও কাজের জন্য নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।